শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৯ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
ঘর দেবে কইয়্যা টাকা নিছে, তবুও প্রধানমন্ত্রীর ঘর পাইলাম না

ঘর দেবে কইয়্যা টাকা নিছে, তবুও প্রধানমন্ত্রীর ঘর পাইলাম না

মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি ॥ পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জর কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নের গাজীপুরা গ্রামের গরীব পান বিক্রেতা ওমেষের স্ত্রী সবিতা রাণী কষ্টে ভরা কন্ঠে বলেন ঘর দেবে কইয়্যা টাকা নিছে, ছবি নিছে, ভোটার কার্ডের ফটোও নিছে। হুনছি মোগো প্রধানমন্ত্রী অসহায়দের ঘর দিছে। কিন্তু মোরা তো ঘর পাইলাম না। তিনি আরও বলেন, ঘর দেওয়ার কথা কইয়্যা মোগো গ্রামের তসলিম সিকদার মোর ও পোলার কাছ থেকে ১০ হাজার টাহা নিছে। বলছে চেয়ারম্যানের টাকা দিলে ঘর দিবে। সে চেয়ারম্যানের লগেই থাহে। কত লোহে ঘর পাইলো, কিন্তু মোগো ঘর দিলো না। এখন টাহা ও ফেরত দেয়না, এই ভাঙাচুরা ঘরে থাহি। কোন রহম পান বেচিয়া জীবন চলে। ঘর আর কপালে জুটলোনা। স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য মো. ফোরাম মিয়া বলেন, ওমেষ ও তার স্ত্রী দুই একদিন আগে আমার কাছে আসছিলো। ঘরের জন্য তারা নাকি তসলিমের মারফত চেয়ারম্যানকে ১০ হাজার টাকা দিছে। তসলিম সিকদারের সাথে (০১৭৯৪২০২৭৩২) নম্বরে কথা বললে তিনি জানান, ঘরের জন্য আমি, ওমেষের স্ত্রী সবিতা ও বিধবা আমেনা চেয়ারম্যানের উপস্থিতিতে বোর্ড অফিসে বসে একটি টেবিলে টাকা রাখছি। আমরাও তো ঘর পাইনি। কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ঘর দেওয়ার নাম করে আমি কারও কাছ থেকে কোন টাকা নেইনি। মির্জাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সরোয়ার হোসেন বলেন, এরকম কোন অভিযোগ পাইনি। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com